কাপাসিয়া উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পরিচিতি!
১৯২৪ সালে কাপাসিয়া থানাকে কালিগঞ্জ ও শ্রীপুর থানায় বিভক্ত করা হয়। ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয় কাপাসিয়া থানা। ১৫-১২-১৯৮২ সালে কাপাসিয়া থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়।
কাপাসিয়া উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান পরিচিতি–
১/ সিংহশ্রী ইউনিয়ন: (আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী) আশরাফ উদ্দিন খান আল আমিন (আনারস)
২/ রায়েদ ইউনিয়ন: আ: হাই (নৌকা)
৩/ টোক ইউনিয়ন: (আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী) ওয়াহিদ (আনারস)
৪/ বারিষাব ইউনিয়ন: আতাউজ্জামান বাবলু (নৌকা)
৫/ ঘাগটিয়া ইউনিয়ন: শাহীনুর আলম সেলিম (নৌকা)
৬/ সন্মানিয়া ইউনিয়ন: শাহদাত হোসেন (নৌকা)
৭/ কড়িহাতা ইউনিয়ন: মাহবুবুল আলম মোড়ল (নৌকা)
৮/ তারগাঁও ইউনিয়ন: আয়বুর রহমান সিকদার (নৌকা)
৯/ কাপাসিয়া সদর ইউনিয়ন: সাখাওয়াত হোসেন (নৌকা)
১০/ চাঁদপুর ইউনিয়ন: মিজানুর রহমান (নৌকা)
১১/ দূর্গাপুর ইউনিয়ন: এম গাফ্ফার (নৌকা)
[caption id="attachment_5897" align="alignnone" width="768"]
কাপাসিয়া উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান[/caption]
কাপাসিয়া উপজেলা একটি প্রাচীন জনপদ। এ জনপদের ভূমি গঠিত হয়েছে ২৫ লক্ষ বছর আগে। খৃষ্টীয় প্রথম শতাব্দী থেকে এ অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে তুলা উৎপাদিত হতো। উল্লেখযোগ্য প্রাচীন নিদর্শনের মধ্যে অন্যতম একডালা দুর্গ উপজেলা সদর হতে ৫ কিঃমিঃ দূরে কালী বানার, শীতলক্ষ্যা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পশ্চিম তীরে অবস্থিত। অনুমান করা হয় ৬০০ খ্রিঃ কোন হিন্দু রাজা এ দুর্গটি নির্মাণ করেন। এর দৈর্ঘ্য ৫ কিঃমিঃ, প্রস্থ ২ কিঃমিঃ। পান্ডুয়ার শাসনকর্তা হাজী শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ দুর্গটি ১৩৪২ খ্রিঃ হতে ১৩৫২ খ্রিঃ সময়ে সংস্কার করেছিলেন। পৌনে দু‘শ‘বছর পর ১৫১৮ খ্রিঃ হতে ১৫৩২ খ্রিঃ আলাউদ্দিন হোসেন শাহের পুত্র নাসির উদ্দিন শাহ পুনরায় দুর্গটি সংস্কার করেন। রায়েদ ইউনিয়নে কালী বানার নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত দ্বার-ই দরিয়া (দরদরিয়া) দুর্গ ছিল একডালা দুর্গের শাখা দুর্গ। মোগল সম্রাট আকবরের সময়ে রাজা টোডরমল এ অঞ্চলকে ভাওয়াল পরগণায় অন্তর্ভুক্ত করেন। ব্রিটিশ রাজত্বের সময় কাপাসিয়া থানা ২৮টি ইউনিয়ন ছিল বলে জানা যায়। ১৯২৪ সালে কাপাসিয়া থানাকে কালিগঞ্জ ও শ্রীপুর থানায় বিভক্ত করা হয়। ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয় কাপাসিয়া থানা। ১৫-১২-১৯৮২ সালে কাপাসিয়া থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়।
কাপাসিয়া উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান পরিচিতি–
১/ সিংহশ্রী ইউনিয়ন: (আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী) আশরাফ উদ্দিন খান আল আমিন (আনারস)
২/ রায়েদ ইউনিয়ন: আ: হাই (নৌকা)
৩/ টোক ইউনিয়ন: (আওয়ামীলীগ বিদ্রোহী) ওয়াহিদ (আনারস)
৪/ বারিষাব ইউনিয়ন: আতাউজ্জামান বাবলু (নৌকা)
৫/ ঘাগটিয়া ইউনিয়ন: শাহীনুর আলম সেলিম (নৌকা)
৬/ সন্মানিয়া ইউনিয়ন: শাহদাত হোসেন (নৌকা)
৭/ কড়িহাতা ইউনিয়ন: মাহবুবুল আলম মোড়ল (নৌকা)
৮/ তারগাঁও ইউনিয়ন: আয়বুর রহমান সিকদার (নৌকা)
৯/ কাপাসিয়া সদর ইউনিয়ন: সাখাওয়াত হোসেন (নৌকা)
১০/ চাঁদপুর ইউনিয়ন: মিজানুর রহমান (নৌকা)
১১/ দূর্গাপুর ইউনিয়ন: এম গাফ্ফার (নৌকা)
[caption id="attachment_5897" align="alignnone" width="768"]

কাপাসিয়া উপজেলা একটি প্রাচীন জনপদ। এ জনপদের ভূমি গঠিত হয়েছে ২৫ লক্ষ বছর আগে। খৃষ্টীয় প্রথম শতাব্দী থেকে এ অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে তুলা উৎপাদিত হতো। উল্লেখযোগ্য প্রাচীন নিদর্শনের মধ্যে অন্যতম একডালা দুর্গ উপজেলা সদর হতে ৫ কিঃমিঃ দূরে কালী বানার, শীতলক্ষ্যা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পশ্চিম তীরে অবস্থিত। অনুমান করা হয় ৬০০ খ্রিঃ কোন হিন্দু রাজা এ দুর্গটি নির্মাণ করেন। এর দৈর্ঘ্য ৫ কিঃমিঃ, প্রস্থ ২ কিঃমিঃ। পান্ডুয়ার শাসনকর্তা হাজী শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ দুর্গটি ১৩৪২ খ্রিঃ হতে ১৩৫২ খ্রিঃ সময়ে সংস্কার করেছিলেন। পৌনে দু‘শ‘বছর পর ১৫১৮ খ্রিঃ হতে ১৫৩২ খ্রিঃ আলাউদ্দিন হোসেন শাহের পুত্র নাসির উদ্দিন শাহ পুনরায় দুর্গটি সংস্কার করেন। রায়েদ ইউনিয়নে কালী বানার নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত দ্বার-ই দরিয়া (দরদরিয়া) দুর্গ ছিল একডালা দুর্গের শাখা দুর্গ। মোগল সম্রাট আকবরের সময়ে রাজা টোডরমল এ অঞ্চলকে ভাওয়াল পরগণায় অন্তর্ভুক্ত করেন। ব্রিটিশ রাজত্বের সময় কাপাসিয়া থানা ২৮টি ইউনিয়ন ছিল বলে জানা যায়। ১৯২৪ সালে কাপাসিয়া থানাকে কালিগঞ্জ ও শ্রীপুর থানায় বিভক্ত করা হয়। ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয় কাপাসিয়া থানা। ১৫-১২-১৯৮২ সালে কাপাসিয়া থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়।
No comments